আমাদের মাঝে অনেকেই সি ড্রাইভের স্পেস নিয়ে চিন্তিত থাকুন আবার অনেকে সি ড্রাইভের স্পেস কম বলে উইন্ডোজ সেভেন সেটাপ দিতে পারতেছেন না অথবা সি ড্রাইভের স্পেস লো দেখাচ্ছে।ব্যাপারটা আমি একটা উদাহরন দিয়ে ক্লিয়ার করছি।আমি যখন উইন্ডোজ সেটাপ দিলাম তখন আমার এক ফ্রেন্ড এসে বলল সেও উইন্ডোজ ৭ সেটাপ দিবে কিন্তু সমস্যা হচ্ছে তার C ড্রাইভ বা সিস্টেম ড্রাইভ হচ্ছে মাত্ত ৭ গিগা।কিন্তু উইস্ডোজ সেভেন সেটাপ দিতে মিনিমাম ১০-১৫ গিগা লাগে বিভিন্ন সফটওয়্যার ইন্সটলশন স্পেসতো আছেন ।আমি উইন্ডোজ ৭ সফটওয়্যার সেটাপ দেবার পর জায়গা লেগেছে ১৫ গিগা যদিও আমার c ড্রাইভ ২৫ গিগা।এখন আমার ফ্রেন্ডের c ড্রাইভের স্পেস বাড়ানোর জন্য আমি একটা সলিউশন খুজতেছিলাম।পুরো হার্ডডিস্ক ফরমেট করে করা যায় কিন্তু এটা কি সম্ভ??অনেক ধরনের পার্টিশন ম্যানাজার আছে যেগুলোর ফ্রি ভার্সনে c ড্রাইভের পার্টিশন বাড়ানো যায়না কিন্তু পেইড ভার্সনে বাড়ানো যায়।
আজকে একটা সাইটে দেখলাম EASEUS Partition Master Professional Edition 5.0.1 Full version
ফ্রীতে ডাউনলোড করার সুযোগ দিচ্ছে।এইসব সুযোগ খুবই কম দেয়া হয়।সফটওয়্যারের জনপ্রিয়তা বাড়াতে সাধারনত মাঝেমাঝে এই্সব সুযোগ দেয়া হয়।
অনেক বকবক করে ফেলেছি এবার চলুন আসল কাজে মনোযোগ দেই।একনজরে দেখে নেই এই সফটওয়্যারটি দিয়ে কি কি করা যায়।
খুব সহজে C ড্রাইভের স্পেস বাড়াতে বা কমাতে পারবেন।
যেকোন ড্রাইভের সাইজ ছোট / বড় করতে পারবেন
নতুন পার্টিশন তৈরী করতে পারবেন।
পার্টীশন ফরমেট করার পর অথবা ডিলিট করার পর ডাটা রিকভারি করতে পারবেন।
নতুন উইন্ডোজ ইন্সটল ছাড়াই ব্যাকআপ এবং কপি করতে পারবেন সমস্ত ডাটা।
এছাড়া একটা প্রফেশনাল পার্টিশন ম্যানাজারে যত ধরনের ফিচার আছে সবগুলোই এতে পাবেন।
আমার মনে হয় আপনার এতক্ষনে বুঝে গেছেন এই সফটওয়্যারটা কত কাজের একটা সফটওয়্যার ।
আরও বিস্তারিত জানতে এবং ডাউনলোড করতে নিচের লিংকে Click This Link টোকা দিন।
এখন কথা হচ্ছে কি করে আপনি সি ড্রাইভ বা অন্য যেকোন ড্রাইভের স্পেস বাড়াবেন???
প্রথমে কম্পিউটারের সব এ্যাকটিভ সফটওয়্যার বন্ধ করুন এবার EASEUS Partition Master চালু করুন ।এবার যেকোন ড্রাইভ কে রিসাইজ করে আপনার প্রয়োজনমত স্পেস তৈরী করুন ফাকা স্পেস টি Unallocated space হিসেবে দেথা যাবে।এবার নিচের চিত্তে দেখানো মত unallocated space এর আগের ড্রাইভটির উপরে মাউসটি রেখে ডানদিকে ড্রাগ করুন তাহলে Unallocated স্পেসটি বামদিকে সরে আসবে এভাবে সি ড্রাইভের পরেই Unallocated স্পেস টি নিয়ে আসুন।
এবার সি ড্রাইভ এর resize এ যান তারপর মাউসটি ডানদিকে ড্রাগ করুন তাহলে দেখবেন স্পেস বেড়ে গেছে।
আরেকটা জরুরি কথা আপনার ফাইল সিস্টেম যদি এনটিএফএস থাকে তাহলে রিস্টার্ট লাগবেনা আর যদি ফেট হিসেবে থাকে তাহলে রিস্টার্ট লাগবে
আজকে একটা সাইটে দেখলাম EASEUS Partition Master Professional Edition 5.0.1 Full version
ফ্রীতে ডাউনলোড করার সুযোগ দিচ্ছে।এইসব সুযোগ খুবই কম দেয়া হয়।সফটওয়্যারের জনপ্রিয়তা বাড়াতে সাধারনত মাঝেমাঝে এই্সব সুযোগ দেয়া হয়।
অনেক বকবক করে ফেলেছি এবার চলুন আসল কাজে মনোযোগ দেই।একনজরে দেখে নেই এই সফটওয়্যারটি দিয়ে কি কি করা যায়।
খুব সহজে C ড্রাইভের স্পেস বাড়াতে বা কমাতে পারবেন।
যেকোন ড্রাইভের সাইজ ছোট / বড় করতে পারবেন
নতুন পার্টিশন তৈরী করতে পারবেন।
পার্টীশন ফরমেট করার পর অথবা ডিলিট করার পর ডাটা রিকভারি করতে পারবেন।
নতুন উইন্ডোজ ইন্সটল ছাড়াই ব্যাকআপ এবং কপি করতে পারবেন সমস্ত ডাটা।
এছাড়া একটা প্রফেশনাল পার্টিশন ম্যানাজারে যত ধরনের ফিচার আছে সবগুলোই এতে পাবেন।
আমার মনে হয় আপনার এতক্ষনে বুঝে গেছেন এই সফটওয়্যারটা কত কাজের একটা সফটওয়্যার ।
আরও বিস্তারিত জানতে এবং ডাউনলোড করতে নিচের লিংকে Click This Link টোকা দিন।
এখন কথা হচ্ছে কি করে আপনি সি ড্রাইভ বা অন্য যেকোন ড্রাইভের স্পেস বাড়াবেন???
প্রথমে কম্পিউটারের সব এ্যাকটিভ সফটওয়্যার বন্ধ করুন এবার EASEUS Partition Master চালু করুন ।এবার যেকোন ড্রাইভ কে রিসাইজ করে আপনার প্রয়োজনমত স্পেস তৈরী করুন ফাকা স্পেস টি Unallocated space হিসেবে দেথা যাবে।এবার নিচের চিত্তে দেখানো মত unallocated space এর আগের ড্রাইভটির উপরে মাউসটি রেখে ডানদিকে ড্রাগ করুন তাহলে Unallocated স্পেসটি বামদিকে সরে আসবে এভাবে সি ড্রাইভের পরেই Unallocated স্পেস টি নিয়ে আসুন।
এবার সি ড্রাইভ এর resize এ যান তারপর মাউসটি ডানদিকে ড্রাগ করুন তাহলে দেখবেন স্পেস বেড়ে গেছে।
আরেকটা জরুরি কথা আপনার ফাইল সিস্টেম যদি এনটিএফএস থাকে তাহলে রিস্টার্ট লাগবেনা আর যদি ফেট হিসেবে থাকে তাহলে রিস্টার্ট লাগবে
No comments:
Post a Comment