অ্যাপলের আইওস নিয়ে। ভালো আছেন আশা করি সবাই। যা হোক আসুন সবাই মিলে আইওস এর ইতিহাস টা একবার দেখে নেওয়া যাক।
আইওস ১.০
আইওস ১.০ বাজারে আসে ২৯ জুন, ২০০৭।সাপোর্টেড ডিভাইস হলো iPhone 2G।
বৈশিষ্ট্যসমুহঃ
১. কোর আইওস ইউ আই।
২. মাল্টিটাচ সুবিধা।
৩. মোবাইল সাফারী।
৪. আই-পড
৫. ভিজ্যুয়াল ভয়েচমেইল সুবিধা।
৬. বিশ্বের মানচিত্র
৭. আইওটিউন্স সিঙ্ক
৮. হিডেন ফাইল সিস্টেম
৯. স্পটলাইট
আইওস ২.০
আইওস ২.০ বাজারে আসে ১১ জুলাই, ২০০৮। সাপোর্টেড ডিভাইস হলো 2G, 3G, 1st gen iPod।
বৈশিষ্ট্যসমুহঃ
১। অ্যাপ স্টোর চালু
২। মোবাইল মি
৩। থার্ড পার্টি অ্যাপস সাপোর্ট
৪। মাইক্রোসফট এক্সচেঞ্জ সাপোর্ট
৫। কন্টাক্ট সার্চ
আইওস ৩.০
আইওস ৩.০ বাজারে আসে ১৭ জুন, ২০০৯। সাপোর্টেড ডিভাইস হলো 2G, 3G, 3Gs 1st, 2nd gen iPod। ২ ফেব্রুয়ারী, ২০১০ বাজারে আসে আইওস ৩.১.৩ ।
বৈশিষ্ট্যসমুহঃ
১. স্পটলাইট সার্চ
২. নতুন এপিআই
৩. কাট, কপি, পেস্ট
৪. ভয়েস কন্ট্রোল
৫. এম এম এস
৬. পুশ নোটিফিকেশন
৭. ইউএসবি ও ব্লুটুথ
৮. ল্যান্ডস্কেপ কিবোর্ড
৯. ফাইন্ড মাই আইফোন সুবিধা
১০. ভিডিওচিত্র ধারন
১১. অটোফোকাস ক্যামেরা
১২. আইটিউন্সে কেনাকাটা
১৩. অ্যাপ স্টোর এর গ্রাহক
১৪. সাফারী তে এইচটিএমএল৫
আইওস ৪.০
আইওস ৪.০ বাজারে আসে ২১ জুন, ২০১০। সাপোর্টেড ডিভাইস হলো 3G, 3Gs,4, 2nd, 3rd, 4th iPod, 1st, 2nd iPad. ২২ নভেম্বর, ২০১০ এ আইওস এর ৪.২.১ বাজারে আসে।
বৈশিষ্ট্যসমুহঃ
১. ফেইসটাইম ভিডিও চ্যাট
২. মাল্টিটাস্কিং সুবিধা
৩. হোমস্ক্রিন ফোল্ডার
৪. ইউনিফাইড ই-মেইল বক্স
৫. রেটিনা ডিসপ্লে
৬. আইপ্যাড
৭. নোটিফিকেশন
আইওস ৫.০
আইওস ৫.০ প্রিভিউ এর জন্য বাজারে আসে ৬ জুন, ২০১১। কিন্তু অফিসিয়ালী রিলিজ হয় ১২ অক্টোবর, ২০১১। সাপোর্টেড ডিভাইস হলো 3G, 3Gs,4, 3rd, 4th iPod, 1st, 2nd iPad.
বৈশিষ্ট্যসমুহঃ
১. সিরি
২. নোটিফিকেশন সেন্টার
৩. পিসি-ফ্রি
৪. আইটিউন্স ওয়াইফাই সিঙ্ক
৫. আইমেসেজ
৬. আইক্লাউড
আইওস ৬.০
আইওস ৬.০ এর প্রিভিউ হয় ১১ জুন, ২০১২। বাজারে আসে ১৯ সেপ্টেম্বর, ২০১২। সাপোর্টেড ডিভাইস হলো 3G, 3Gs,4,4S, 5, 4th, 5th iPod, 2nd,3rd,4th, mini iPad.
বৈশিষ্ট্যসমুহঃ
১. ফেসবুক
২. অ্যাপল ম্যাপস
৩. পাসবুক
৪. আইক্লাউড ট্যাব
৫. ডু নট ডিস্টার্ব মূড
৬. ফেইসটাইম ওভার সেলুলার
৭. প্যানোরোমা ছবি তোলার সুবিধা
আইওস ৭.০
আইওস ৭.০ এর ঘোষনা আসে ১০ জুন, ২০১৩। সাপোর্টেড ডিভাইস হবে 3Gs,4,4S, 5, 5S, 4th, 5th iPod, 2nd,3rd,4th, mini iPad.
বৈশিষ্ট্যসমুহঃ
১. স্বয়ংক্রিয় অ্যাপস হালনাগাদ
২. উন্নত সাফারি
৩. ভয়েচ সার্চ এর উন্নত সংস্করণ
৪. প্রক্সিমিটি নোটিফিকেশন
৫. বহু ব্যবহারকারীর অ্যাকাউন্ট
আইওস ১.০
আইওস ১.০ বাজারে আসে ২৯ জুন, ২০০৭।সাপোর্টেড ডিভাইস হলো iPhone 2G।
বৈশিষ্ট্যসমুহঃ
১. কোর আইওস ইউ আই।
২. মাল্টিটাচ সুবিধা।
৩. মোবাইল সাফারী।
৪. আই-পড
৫. ভিজ্যুয়াল ভয়েচমেইল সুবিধা।
৬. বিশ্বের মানচিত্র
৭. আইওটিউন্স সিঙ্ক
৮. হিডেন ফাইল সিস্টেম
৯. স্পটলাইট
আইওস ২.০
আইওস ২.০ বাজারে আসে ১১ জুলাই, ২০০৮। সাপোর্টেড ডিভাইস হলো 2G, 3G, 1st gen iPod।
বৈশিষ্ট্যসমুহঃ
১। অ্যাপ স্টোর চালু
২। মোবাইল মি
৩। থার্ড পার্টি অ্যাপস সাপোর্ট
৪। মাইক্রোসফট এক্সচেঞ্জ সাপোর্ট
৫। কন্টাক্ট সার্চ
আইওস ৩.০
আইওস ৩.০ বাজারে আসে ১৭ জুন, ২০০৯। সাপোর্টেড ডিভাইস হলো 2G, 3G, 3Gs 1st, 2nd gen iPod। ২ ফেব্রুয়ারী, ২০১০ বাজারে আসে আইওস ৩.১.৩ ।
বৈশিষ্ট্যসমুহঃ
১. স্পটলাইট সার্চ
২. নতুন এপিআই
৩. কাট, কপি, পেস্ট
৪. ভয়েস কন্ট্রোল
৫. এম এম এস
৬. পুশ নোটিফিকেশন
৭. ইউএসবি ও ব্লুটুথ
৮. ল্যান্ডস্কেপ কিবোর্ড
৯. ফাইন্ড মাই আইফোন সুবিধা
১০. ভিডিওচিত্র ধারন
১১. অটোফোকাস ক্যামেরা
১২. আইটিউন্সে কেনাকাটা
১৩. অ্যাপ স্টোর এর গ্রাহক
১৪. সাফারী তে এইচটিএমএল৫
আইওস ৪.০
আইওস ৪.০ বাজারে আসে ২১ জুন, ২০১০। সাপোর্টেড ডিভাইস হলো 3G, 3Gs,4, 2nd, 3rd, 4th iPod, 1st, 2nd iPad. ২২ নভেম্বর, ২০১০ এ আইওস এর ৪.২.১ বাজারে আসে।
বৈশিষ্ট্যসমুহঃ
১. ফেইসটাইম ভিডিও চ্যাট
২. মাল্টিটাস্কিং সুবিধা
৩. হোমস্ক্রিন ফোল্ডার
৪. ইউনিফাইড ই-মেইল বক্স
৫. রেটিনা ডিসপ্লে
৬. আইপ্যাড
৭. নোটিফিকেশন
আইওস ৫.০
আইওস ৫.০ প্রিভিউ এর জন্য বাজারে আসে ৬ জুন, ২০১১। কিন্তু অফিসিয়ালী রিলিজ হয় ১২ অক্টোবর, ২০১১। সাপোর্টেড ডিভাইস হলো 3G, 3Gs,4, 3rd, 4th iPod, 1st, 2nd iPad.
বৈশিষ্ট্যসমুহঃ
১. সিরি
২. নোটিফিকেশন সেন্টার
৩. পিসি-ফ্রি
৪. আইটিউন্স ওয়াইফাই সিঙ্ক
৫. আইমেসেজ
৬. আইক্লাউড
আইওস ৬.০
আইওস ৬.০ এর প্রিভিউ হয় ১১ জুন, ২০১২। বাজারে আসে ১৯ সেপ্টেম্বর, ২০১২। সাপোর্টেড ডিভাইস হলো 3G, 3Gs,4,4S, 5, 4th, 5th iPod, 2nd,3rd,4th, mini iPad.
বৈশিষ্ট্যসমুহঃ
১. ফেসবুক
২. অ্যাপল ম্যাপস
৩. পাসবুক
৪. আইক্লাউড ট্যাব
৫. ডু নট ডিস্টার্ব মূড
৬. ফেইসটাইম ওভার সেলুলার
৭. প্যানোরোমা ছবি তোলার সুবিধা
আইওস ৭.০
আইওস ৭.০ এর ঘোষনা আসে ১০ জুন, ২০১৩। সাপোর্টেড ডিভাইস হবে 3Gs,4,4S, 5, 5S, 4th, 5th iPod, 2nd,3rd,4th, mini iPad.
বৈশিষ্ট্যসমুহঃ
১. স্বয়ংক্রিয় অ্যাপস হালনাগাদ
২. উন্নত সাফারি
৩. ভয়েচ সার্চ এর উন্নত সংস্করণ
৪. প্রক্সিমিটি নোটিফিকেশন
৫. বহু ব্যবহারকারীর অ্যাকাউন্ট
No comments:
Post a Comment