ক্রমশ মানুষের জীবনের অপরিহার্য অংশ হয়ে উঠছে মোবাইল ফোন। কেউ যদি একদিনের জন্যও বাড়িতে ফোন রেখে কাজে বেরিয়ে পড়েন, তবে সেদিন তাঁকে নানারকম সমস্যার মধ্য দিয়েই পার করতে হয়। মোবাইল ফোন সম্পর্কিত বেশ কিছু মজার তথ্য ছড়িয়ে রয়েছে অন্তর্জালে যা আপনার ভালো লাগতে পারে। এ রকম পাঁচটি মজার তথ্য নিয়ে বিবিসি ও জিনিউজ অবলম্বনে এ লেখা।
১.
১৯৮৩ সালে যুক্তরাষ্ট্রের বাজারে প্রথম মোবাইল ফোন বিক্রি শুরু হয়। প্রতিটি ফোনের দাম ছিল সে সময়কার চার হাজার মার্কিন ডলার।
১৯৮৩ সালে যুক্তরাষ্ট্রের বাজারে প্রথম মোবাইল ফোন বিক্রি শুরু হয়। প্রতিটি ফোনের দাম ছিল সে সময়কার চার হাজার মার্কিন ডলার।
২.
১৯৭৩ সালের ৩ এপ্রিল মোবাইল ফোন থেকে প্রথমবার কল করা হয়েছিল। মটোরোলার জ্যেষ্ঠ প্রকৌশলী মার্টিন কুপার প্রথমবারের মতো সেলুলার টেলিফোনে বিশ্বের প্রথম ফোনকলটি করেছিলেন। তাঁর তৈরি এই মোবাইল ফোনটির নাম ছিল ‘ডায়না টিএসি’।
১৯৭৩ সালের ৩ এপ্রিল মোবাইল ফোন থেকে প্রথমবার কল করা হয়েছিল। মটোরোলার জ্যেষ্ঠ প্রকৌশলী মার্টিন কুপার প্রথমবারের মতো সেলুলার টেলিফোনে বিশ্বের প্রথম ফোনকলটি করেছিলেন। তাঁর তৈরি এই মোবাইল ফোনটির নাম ছিল ‘ডায়না টিএসি’।
৩.
২০০৩ সালে বাজারে আসার পর থেকে সবচেয়ে বেশি বিক্রি হয়েছে নকিয়ার তৈরি ১১০০ মডেলের ফোনটি। ২৫ কোটির বেশি বিক্রি হয়েছে এই মডেলের ফোনটি। এটিই বিশ্বের সবচেয়ে বেশি বিক্রি হওয়া হ্যান্ডসেট ও বিশ্বের সর্বোচ্চ বিক্রি হওয়া কনজুমার ইলেকট্রনিকস ডিভাইস।
২০০৩ সালে বাজারে আসার পর থেকে সবচেয়ে বেশি বিক্রি হয়েছে নকিয়ার তৈরি ১১০০ মডেলের ফোনটি। ২৫ কোটির বেশি বিক্রি হয়েছে এই মডেলের ফোনটি। এটিই বিশ্বের সবচেয়ে বেশি বিক্রি হওয়া হ্যান্ডসেট ও বিশ্বের সর্বোচ্চ বিক্রি হওয়া কনজুমার ইলেকট্রনিকস ডিভাইস।
৪.
যুক্তরাজ্যের মানুষ সবচেয়ে বেশি মোবাইল ফোন টয়লেটের মধ্যে ফেলে দেয়। শুধু যুক্তরাজ্যেই প্রতি বছর এক লাখের বেশি ফোন টয়লেটের ভেতর পড়ে।
যুক্তরাজ্যের মানুষ সবচেয়ে বেশি মোবাইল ফোন টয়লেটের মধ্যে ফেলে দেয়। শুধু যুক্তরাজ্যেই প্রতি বছর এক লাখের বেশি ফোন টয়লেটের ভেতর পড়ে।
৫.
মানুষের মোবাইল ফোনের প্রতি নির্ভরতা এতটাই বেড়ে গেছে যে এতে আসক্ত হয়ে পড়ছেন অনেকেই। অনেকের মধ্যে নমোফোবিয়া বা মোবাইল হাতছাড়া হওয়ার ভয়ে ভীত হয়ে যাওয়ার লক্ষণ দেখা যাচ্ছে। এ ধরনের রোগীদের পরীক্ষার জন্য বিশেষ প্রশ্ন তৈরি করতে হয়েছে গবেষকেদের।
মানুষের মোবাইল ফোনের প্রতি নির্ভরতা এতটাই বেড়ে গেছে যে এতে আসক্ত হয়ে পড়ছেন অনেকেই। অনেকের মধ্যে নমোফোবিয়া বা মোবাইল হাতছাড়া হওয়ার ভয়ে ভীত হয়ে যাওয়ার লক্ষণ দেখা যাচ্ছে। এ ধরনের রোগীদের পরীক্ষার জন্য বিশেষ প্রশ্ন তৈরি করতে হয়েছে গবেষকেদের।
No comments:
Post a Comment